উপকারীতা কি কি– • এটি এন্টিঅক্সিডেন্টের একটি বড় উৎস। এতে আছে পলিফেনলস ও ফ্ল্যাবানলস যা আমাদের মস্তিস্কের প্রক্রিয়ার উন্নতি করে, শরীরে নাইট্রিক অক্সাইডের উৎপাদন বাড়ায়, ত্বকের আদ্রতা ধরে রেখে বয়সের ছাপ পরতে দেয় না। • এর ফ্ল্যাবানলস নামক এন্টিঅক্সিডেন্ট রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভুমিকা রাখে, হার্টে ও ব্রেইনে রক্ত প্রবাহ ঠিক রাখে এবং ধমনীতে রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি কমায়। এছাড়া এটি শরীরে প্রদাহ বা ইনফ্লামেশন কমায় ফলে নানান রকম ব্যথা কমে। • এটি ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়াতে সহায়তা করে ফলে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রন করা সহজ হয়। • এটির কিছু জরুরী মিনারেলস এর মধ্যে উল্লেখ্য ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন ও কপার। অর্গানিক কাকাও পাউডারে গরুর দুধের চেয়েও বেশি ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। • এই পাউডার বা শতভাগ ডার্ক চকলেটে রয়েছে সবচেয়ে ভালো ফ্যাটি এসিড। তাই যারা কম শর্করাযুক্ত খাবার খাবেন তাদের জন্য এটি একটি সুপারফুড যা আপনার মেটাবলিজম প্রক্রিয়ায় দারুন সহায়তা করবে। • এতে রয়েছে ফাইবার যা আমাদের হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে পেটের আভ্যন্তরীণ স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং আইবিএস এর ঝুঁকি কমায়। এই পাউডার খাওয়ার নিয়ম — • কফি তৈরীর সময় আধা চা চামচ মিশিয়ে নিতে পারেন • মাকা পাউডারের সাথে মেশাতে পারেন। • বাদামের সালাদে একটু ছিটিয়ে দিতে পারেন। • কাঠবাদামের দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে দারুন স্বাদের লাগবে। • ডাবের পানির সাথে মেশাতে পারেন। • মেইনটেইনিং এর সময় ঘরে তৈরী যেকোন ধরনের ফলের জুসের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। • টক দইয়ের সাথেও মেশাতে পারেন।