ইলিশ মাছ- বরিশাল ,ভোলা,পটুয়াখালী,অঞ্চলের নদীর ইলিশ। এই ইলিশের গুণগত মান ও স্বাদের দিক থেকে অতুলনীয়।

দৃষ্টি আকর্ষণ- ওজন গ্রাম হিসেবে কম/ বেশি হলে মূল বিল কিছু কমতে/ বাড়তে পারে

সোর্সঃ বরিশাল,ভোলা,পটুয়াখালী অঞ্চলের নদীর ইলিশ মাছ আস্ত/কাটিং নিতে পারবেন, কাটিং এর পরে ওজন কিছু কমবে।

ইলিশ মাছ একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর খাদ্য, যা আমাদের দৈনিক খাদ্যতালিকায় একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হতে পারে। এটি বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, মিনারেলস, এবং প্রোটিনের ভাল উৎস। মাছের কিছু প্রধান উপকারিতা নিম্নরূপ:

উপকারিতা:

উচ্চ প্রোটিন কন্টেন্ট:
    পেশীর স্বাস্থ্য:ইলিশ মাছ উচ্চ মানের প্রোটিন প্রদান করে, যা শরীরের পেশী ও টিস্যু নির্মাণ ও মেরামতে সাহায্য করে।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড:
    হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো: ইলিশ  মাছ বিশেষ করে ফ্যাটি মাছ (যেমন স্যালমন, ম্যাকারেল, সার্ডিন) ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এবং ভালো কোলেস্টেরল (HDL) বাড়াতে সহায়ক।
    মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে এবং স্মৃতিশক্তি ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়ক।
ভিটামিন ডি:
    হাড়ের স্বাস্থ্য:ইলিশ মাছ ভিটামিন ডি এর একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস, যা হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে এবং ক্যালসিয়ামের শোষণ বাড়ায়।
মিনারেলস:
    স্বাস্থ্যকর শরীর:ইলিশ মাছ মিনারেলস যেমন সেলেনিয়াম, জিঙ্ক, আয়রন, এবং ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ, যা শরীরের বিভিন্ন কার্যক্রমে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
এন্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য:
    প্রদাহ কমানো: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান প্রদাহ কমাতে সহায়ক, যা আর্থ্রাইটিস ও অন্যান্য প্রদাহজনিত রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
মনোযোগ এবং ঘুমের উন্নতি:
    নিউরোনাল সুস্থতা: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ও কার্যক্ষমতা বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে এবং ঘুমের গুণগত মান উন্নত করতে সহায়ক হতে পারে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ:
    স্বাস্থ্যকর খাবার: ইলিশ  মাছ কম ক্যালোরি ও কম ফ্যাটযুক্ত এবং এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এটি তৃপ্তিদায়ক খাদ্য হিসেবে কাজ করে এবং বেশি খাওয়ার প্রবণতা কমায়।